কুরবানীর দিনের ফযীলত ও তার অযীফাহ
কুরবানীর দিন এক মহান দিন। এই দিনকে ‘হজ্জে আকবার’ এর দিন বলা হয়।[1]
এই দিন সারা বছরের শ্রেষ্ঠতম দিন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘আল্লাহর নিকট মহানতম দিন কুরবানীর দিন। অতঃপর স্থিরতার (কুরবানীর পরের) দিন।[2]
কুরবানীর ঈদ বা ঈদুল আযহা, রোযার ঈদ বা ঈদুল ফিতর অপেক্ষা উত্তম। কারণ, ঈদুল আযহাতে নামায ও কুরবানী আছে। কিন্তু ঈদুল ফিতরে আছে নামায ও সদকাহ। আর কুরবানী সদকাহ অপেক্ষা উত্তম। আবার কুরবানীর দিনে হাজীদের জন্য স্থান ও কালের মাহাত্ম্য ও পবিত্রতা একত্রিত হয়। যেহেতু ঐ সময় পবিত্র কাবাগৃহের হজ্জ হয়। আর যার পূর্বে আরাফার দিন ও পরে তাশরীকের তিন দিন। আর এই দিনগুলির প্রত্যেকটাই হাজীদের জন্য ঈদ।[3]
এই দিনে কতকগুলি পালনীয় অযীফাহ রয়েছে যা পর্যায়ক্রমে নিম্নরূপঃ
[1] (আবূ দাঊদ ৫/৪২০, ইবনে মাজাহ ২/১০১৬)
[2] (আবূ দাঊদ ৫/১৭৪, মিশকাত ২/৮১০)
[3] (লাতায়েফুল মাআরিফ ৩১৮পৃঃ)
[2] (আবূ দাঊদ ৫/১৭৪, মিশকাত ২/৮১০)
[3] (লাতায়েফুল মাআরিফ ৩১৮পৃঃ)