টয়লেটে প্রবেশের পূর্বে তিনি এই দু’আ পাঠ করতেনঃ
اللّٰهُمَّ إنِّيْ أعُوْذُبِكَ مِنَ الْخُبُثِ وَالْخَباَئِثِ
‘‘হে আল্লাহ্! তোমার নিকট আশ্রয় কামনা করি-যাবতীয় নোংরা জিন ও জিন্নী থেকে’’।[1] সেখান থেকে বের হয়ে পাঠ করতেনঃغُفْرَانَكَ ‘‘তোমার ক্ষমা চাই হে প্রভু!’’ নাবী (ﷺ) পেশাব-পায়খানার সময় কিবলা সামনে বা পিছনে রাখতেন না। সহীহ সূত্রে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি তা থেকে নিষেধ করেছেন। আরও বর্ণিত হয়েছে যে, এক ব্যক্তি তাঁকে পেশাবরত অবস্থায় সালাম দিলে তিনি তার উত্তর দেন নি।[2] রসূল (ﷺ) সংবাদ দিয়েছেন যে, যে ব্যক্তি পেশাব-পায়খানা করার সময় কথা বলে আল্লাহ্ তার উপর অসন্তুষ্ট হন।
[1]. বুখারী, তাও. হা/৬৩১৪, ইফা. হা/৫৭৬২, আপ্র. হা/৫৮৬৯, মুসলিম, হাএ. হা/৭১৭, ইফা. হা/৭১৫, ইসে. হা/৭৩০, তিরমিযী, মাপ্র. হা/৬, নাসায়ী, মাশা. হা/১৯, সহীহ ইবনে মাযাহ, মাশা. হা/২৯২, মিশকাত, হা/ ৩৩৭
[2]. তবে পরবর্তীতে পবিত্র হয়ে উত্তর দিয়েছেন।
[2]. তবে পরবর্তীতে পবিত্র হয়ে উত্তর দিয়েছেন।