ফরয সলাতে কুনুত পড়া
তিনি একমাস পর্যন্ত ফজরের সলাতে রুকুর পর দু’আয়ে কুনুত পাঠ করেছেন। অতঃপর তা বাদ দিয়েছেন। তিনি মসীবতের সময়ও দু’আয়ে কুনুত পড়তেন। মসীবত চলে গেলে তা আর পাঠ করতেন না। সুতরাং তাঁর সুন্নাত ছিল শুধু বিপদাপদ আসার সময়ই দু’আয়ে কুনুত পাঠ করা এবং তার অবসান হলে বর্জন করা। তিনি শুধু ফজরের সলাতেই দু’আয়ে কুনুত পড়েন নি; বরং তাতে তিনি অধিকাংশ দু’আ কুনুত পড়েছেন। কারণ ফজরের সলাতে কিরাআত দীর্ঘ হয়ে থাকে। এ ছাড়া ফজরের সলাত তাহাজ্জুদ সলাতের অধিক নিকটবর্তী, দু’আ কবুলের সময়ের অতি নিকটে এবং দুনিয়ার আসমানে আল্লাহর নেমে আসার সময়ের খুব কাছাকাছি