ভয় বেড়ে গেলে এবং যুদ্ধ সংঘটিত হলে প্রত্যেকে নিজ নিজ সামথ্য অনুযায়ী চলা অবস্থায়, সওয়ার অবস্থায়, কেবলার দিকে মুখ করে অথবা না করে, যেভাবেই হোক, ইঙ্গিতে-ইশারায় রুকূ-সিজদাহ করে নামায সম্পন্ন করবে। ঝুঁকে রুকূ-সিজদাহ করলে রুকূর চেয়ে সিজদার অবস্থায় বেশী ঝুঁকবে। (বুখারী, মুসলিম, সহীহ) ঝুঁকার সুযোগ না থাকলে কেবল তকবীর বলে মাথার ইশারায় নামায আদায় করতে হবে। (বায়হাকী, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (ﷺ), আলবানী ৭৬পৃ:)