সূর্য অস্ত গেলেই মাগরেবের সময় হয় এবং পশ্চিমাকাশে লাল আভা (অস্তরাগ) কেটে গেলেই এর সময় শেষ হয়ে যায়। (মুসলিম, সহীহ)
মাগরেবের নামাযও আওয়াল অক্তে পড়া আফযল এবং বিনা ওজরে দেরী করে পড়া মাকরুহ। কেননা, জিবরীল (আহমাদ, মুসনাদ) মহানবী (ﷺ) এর ইমামতি কালে ২ দিনই একই সময়ে আওয়াল অক্তে নামায পড়িয়েছিলেন- যেমন পূর্বেকার হাদীস হতে আমরা জানতে পেরেছি। তাছাড়া রাফে’ বিন খাদীজ (রাঃ) বলেন, ‘আমরা নবী (ﷺ) এর সাথে মাগরেবের নামায পড়তাম। অতঃপর নামায সেরে যদি আমাদের কেউ তীর মারত, তাহলে সে তার তীর পড়ার স্থানটি দেখতে পেত।’ (অর্থাৎ, বেশী অন্ধকার হত না।) (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৫৯৬নং)
মহানবী (ﷺ) বলেন, “আমার উম্মতের লোকেরা ততক্ষণ পর্যন্ত ইসলামী ফিতরাত (প্রকৃতির) উপর থাকবে, যতক্ষণ তারা তারকারাজি (আকাশে) প্রকাশ হওয়ার পূর্বেই মাগরেবের নামায পড়ে নেবে।” (আহমাদ, মুসনাদ, ত্বাবারানী, মু’জাম, আবূদাঊদ, সুনান,হাকেম, মুস্তাদরাক, মিশকাত ৬০৯নং)