এগুলো হলো: (১) সফরের সময় ও বাহন নির্ধারণ ও সঙ্গী-সাথী বাছাইয়ে ‘ইস্তিখারার’ সালাত আদায় করা, (২) তাওবা করে বের হওয়া, (৩) হালাল সম্পদ ও টাকা-পয়সা সাথে নেওয়া, (৪) ওসীয়তনামা লিখে যাওয়া, (৫) সৎ সঙ্গী বাছাই করা, (৬) পরিবার ও আত্মীয়স্বজন থেকে বিদায় লওয়া, (৭) বৃহস্পতিবার সকালে বের হওয়া উত্তম, (৮) নির্দিষ্ট দু'আ পড়ে ঘর থেকে বের হওয়া (আবু দাউদ: ৫০৯৫), (৯) বাহনে উঠেই সফরের দুআ পড়া, (১০) একাকী সফর না করা, (১১) সাথীদের কোন একজনকে আমীর বানানো, (১২) যেখানেই নামবে একসাথে একত্রে থাকা, (১৩) নতুন জায়গা অবতরণের দুআ পড়া (মুসলিম: ২৭০৯, নাসাঈ: ৫৪৪), (১৪) সফরে বেশি বেশি দুআ পড়া, (১৫) মানুষকে সৎ কাজে আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধ করা, (১৬) অন্যায় অপরাধ থেকে দূরে থাকা, (১৭) ফরজ ওয়াজিব আমলে সচেষ্ট থাকা, (১৮) সুন্দর ব্যবহার করা, (১৯) দুর্বল সঙ্গী-সাথীদেরকে শ্রম ও অর্থ দিয়ে সহায়তা করা, (২০) সফর যথাসম্ভব দ্রুত শেষ করে বাড়ি ফিরা, (২১) পরিবারকে না জানিয়ে রাতের বেলা আকস্মিক বাড়ি না ফেরা, (২২) নিজ ঘরে ঢুকার আগে নিকটস্থ মসজিদে আগে ঢুকে দুই রাকআত সুন্নাত সালাত আদায় করা, (২৩) ফিরেই পরিবারের ও প্রতিবেশীদের সাথে কোমল আচরণ করা, (২৪) পরিবারের লোকদের জন্য হাদীয়া উপহার নিয়ে আসা, (২৫) এসেই লোকজনের সাথে মুআনাকা করা, (২৬) সঙ্গী-সাথীদের দাওয়াত দিয়ে খাৎনার আয়োজন করা, (২৭) সফর অবস্থায় সালাত কসর করে পড়া।