এগুলো হলো,
১. হে আল্লাহ! আমাদেরকে বৃষ্টি দাও, হে আল্লাহ! আমাদেরকে বৃষ্টি দাও, হে আল্লাহ! আমাদেরকে বৃষ্টি দাও। (বুখারী: ১০১৩, ১০১৪)
২. হে আল্লাহ! আমাদেরকে বৃষ্টি দাও, হে আল্লাহ! আমাদেরকে বৃষ্টি দাও, হে আল্লাহ! আমাদেরকে বৃষ্টি দাও।
৩. হে আল্লাহ! আমাদেরকে বিলম্বে নয়, বরং তাড়াতাড়ি ক্ষতিমুক্ত, কল্যাণময়, তৃপ্তিদায়ক, সজীবতাদানকারী মুষলধারায় বৃষ্টি দাও। (আবু দাউদ: ১১৬৯)।
৪. “আল্লাহ ছাড়া কোন প্রকৃত ইলাহ নাই তিনি যা ইচ্ছা তাই করেন। হে আল্লাহ! তুমিই আল্লাহ, তুমি ছাড়া আর কোন প্রকৃত ইলাহ নাই। তুমি সম্পদশালী, আর আমরা ফকীর।কাজেই আমাদেরকে বৃষ্টি দাও এবং তুমি যা কিছু বর্ষণ করবে তা দ্বারা আমাদের জন্য প্রবল শক্তি ও প্রত্যাশিত লক্ষে পৌছার ব্যবস্থা করে দাও।” (আবু দাউদ: ১১৭৩)।
৫. “হে আল্লাহ! তুমি তোমার বান্দা ও প্রাণীদেরকে পানি দাও, তোমার রহমত ছড়িয়ে দাও এবং তোমার মৃত শহর (শুকনো ভূমিকে) জীবিত করো।” (আবু দাউদ: ১১৭৬)
৬. “হে আল্লাহ! আমাদেরকে এমন বৃষ্টির পানি দান কর যা সুপেয়, ফসল উৎপাদনকারী এবং পরিমাণে পর্যাপ্ত। আর তা দাও অবিলম্বে; বিলম্বে নয়, যা হবে উপকারী এবং ক্ষতিকর নয়।” (ইবনে মাজাহ: ১২৬৯)।
[বৃষ্টি সালাত সংক্রান্ত বিধিবিধানের দলীল- বুখারী: ৮৯৭, ৯৩৩, ১০০৫, ১০০৮, ১০১০১০১৪, ১০২২-১০১৮, ১০৩১-১০৩২, ১০৩৮-১০৩৯, ৩৫৬৫, ৬৩৪১, ৬৩৪৩, মুসলিম: ৭১, ৮৯৪-৮৯৯, ২৯০৪, নাসাঈ: ১৫০৫, ১৫০৭, আবু দাউদ: ১১৩৭, ১১৬১, ১১৬৩, ১১৬৫, ১১৬৮-১১৭০, ১১৭৩, ১১৭৬, তিরমিযী: ৫৫৮,ইবনে মাজাহ: ১২৬৮-১২৭০, ১২৮১, ৪০১৯, আহমাদ: ৮৩২৭, ১৬৪৩৭, ১৬৪৬৬, ইবনে আবি শাইবা: ২/২২১]