কুরআন ও রোযার শাফা‘আত
যারা বেশী বেশী কুরআন তেলাওয়াত করেন এবং ফরয রোযা পালন ছাড়াও প্রতি মাসে নফল রোযা পালন করেন, হাশরের ময়দানে কুরআন ও রোযা তাদের জন্য শাফা‘আত করবে। আবু উমামাঃ আলবাহিলী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন:
«اِقْرَءُوْا الْقُرْآنَ فَإِنَّهُ يَأْتِيْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ شَفِيْعًا لأَصْحَابِهِ»
তোমরা কুরআন পাঠ কর। কেননা, তা কেয়ামতের দিন এর পাঠকারীদের জন্য শাফা‘আতকারী হিসেবে আগমন করবে’’।[1]
অপর হাদীসে রাসূলুল্লাহ-সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-বলেন:
«إنَّ الصِّيَامَ وَالْقُرْآنَ يَشْفَعَانِ لِلْعَبْدِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ»
‘‘নিশ্চয় রোযা ও কুরআন কেয়ামতের দিন বান্দার জন্য শাফা‘আত করবে’’।[2]
>
[1].মুসলিম, প্রাগুক্ত; (কিতাবু সালাতিল মুসাফিরীন.., বাব:ফাজাইলু তিলাওয়াতিল কুরআন...), ১/৫৫৩।
[2]. আহমদ, প্রাগুক্ত; ২/১৭৪।
[2]. আহমদ, প্রাগুক্ত; ২/১৭৪।