সেনাবাহিনীতে বাহন ও খাদ্য সংকট (شدة الزاد والمراكب للجيش) 
          
            
            
   
          
    
            
              
                
              
            
           
        
     
        সাধ্যমত দান-ছাদাক্বা করা সত্ত্বেও তা এই বিশাল সেনাবাহিনীর জন্য যথেষ্ট ছিল না। ফলে প্রতি ১৮ জনের জন্য একটি করে উটের ব্যবস্থা হয়। যার উপরে তারা পালাক্রমে সওয়ার হতেন। অনুরূপভাবে খাদ্য সংকট দেখা দেয়ায় তারা গাছের ছাল-পাতা খেতে থাকেন। যাতে তাদের ঠোটগুলো ফুলে যায়।
পথিমধ্যে ব্যাপকভাবে পানি সংকটে পড়ায় সবাই রাসূল (ছাঃ)-এর নিকটে এসে পানির অভিযোগ করেন। তখন রাসূল (ছাঃ) আল্লাহর নিকটে পানি প্রার্থনা করেন। ফলে আল্লাহ বৃষ্টির মেঘ পাঠিয়ে দেন, যা বিপুল পরিমাণ বৃষ্টি বর্ষণ করে। সেনাবাহিনী তৃপ্তি সহকারে পানি পান করে এবং পাত্রসমূহ ভরে নেয়।[1]
              [1]. ইবনু হিশাম ২/৫২২; যাদুল মা‘আদ ৩/৪৬৬ সনদ জাইয়িদ- ঐ টীকা; আর-রাহীক্ব ৪৩৪।
প্রসিদ্ধ আছে যে, পানির অভাবে প্রাণ ওষ্ঠাগত হবার উপক্রম হ’লে বাহন সংকট থাকা সত্ত্বেও তারা মাঝে-মধ্যে উট নহর করতে বাধ্য হ’তেন এবং উটের পিঠের কুঁজোতে (الْكَرِشُ) সঞ্চিত পানি পান করতেন’ (আর-রাহীক্ব ৪৩৩-৩৪)। বর্ণনাটি ‘যঈফ’ (আলবানী, দিফা‘ আনিল হাদীছ ৯ পৃঃ)।
                      
        প্রসিদ্ধ আছে যে, পানির অভাবে প্রাণ ওষ্ঠাগত হবার উপক্রম হ’লে বাহন সংকট থাকা সত্ত্বেও তারা মাঝে-মধ্যে উট নহর করতে বাধ্য হ’তেন এবং উটের পিঠের কুঁজোতে (الْكَرِشُ) সঞ্চিত পানি পান করতেন’ (আর-রাহীক্ব ৪৩৩-৩৪)। বর্ণনাটি ‘যঈফ’ (আলবানী, দিফা‘ আনিল হাদীছ ৯ পৃঃ)।