জিবরীল (আঃ) যখন দ্বীন সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে প্রশ্ন করলেন, তখন উত্তরে তিনি বললেনঃ
الإِسْلاَمُ أَنْ تَشْهَدَ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ وَتُقِيمَ الصَّلاَةَ وَتُؤْتِيَ الزَّكَاةَ وَتَصُومَ رَمَضَانَ وَتَحُجَّ الْبَيْتَ إِنِ اسْتَطَعْتَ إِلَيْهِ سَبِيلاً
‘‘ইসলাম হচ্ছে (১) এই সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া সত্যিকারের কোন মা’বুদ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর রাসূল। (২) ছালাত কায়েম করা। (৩) যাকাত আদায় করা। (৪) রামাযানে ছিয়াম পালন করা। (৫) সামর্থ থাকলে আল্লাহর ঘরের হজ্জ আদায় করা।’’ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেনঃ
بُنِيَ الْإِسْلَامُ عَلَى خَمْسٍ شَهَادَةِ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ وَإِقَامِ الصَّلَاةِ وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ وَالْحَجِّ وَصَوْمِ رَمَضَانَ
‘‘ইসলামের রুকন হচ্ছে পাঁচটি। এই সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া সত্যিকারের কোন মা’বুদ নেই এবং মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) তাঁর রাসূল। (২) ছালাত (নামায) কায়েম করা। (৩) যাকাত আদায় করা। (৪) সামর্থ থাকলে আল্লাহর ঘরের হজ্জ আদায় করা। (৫) রামাযানের রোযা পালন করা। এখানেও ইসলামের রুকন পাঁচটি উল্লেখ করা হয়েছে। তবে হজ্জকে রামাযানের রোজার পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে।[1]