উত্তরঃ আবু বকর ও উমার (রাঃ)এর খেলাফতের উপর অসংখ্য দলীল রয়েছে।
(১) বুখারী শরীফে বর্ণিত হয়েছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ
(بَيْنَا أَنَا نَائِمٌ رَأَيْتُنِي عَلَى قَلِيبٍ وَعَلَيْهَا دَلْوٌ فَنَزَعْتُ مِنْهَا مَا شَاءَ اللَّهُ ثُمَّ أَخَذَهَا ابْنُ أَبِي قُحَافَةَ فَنَزَعَ مِنْهَا ذَنُوبًا أَوْ ذَنُوبَيْنِ وَفِي نَزْعِهِ ضَعْفٌ وَاللَّهُ يَغْفِرُ لَهُ ثُمَّ اسْتَحَالَتْ غَرْبًا فَأَخَذَهَا عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ فَلَمْ أَرَ عَبْقَرِيًّا مِنَ النَّاسِ يَنْزِعُ نَزْعَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ حَتَّى ضَرَبَ النَّاسُ بِعَطَنٍ)
‘‘একদা আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। স্বপ্নে দেখি আমি একটি কূপের পাশে ছিলাম। দেখলাম সেখানে একটি বালতি রাখা আছে। আল্লাহ যা চেয়েছেন আমি সে পরিমাণ পানি উঠালাম। অতঃপর আবু বকর (রাঃ) বালতি নিলেন এবং এক বালতি বা দুই বালতি পানি উঠালেন। তার পানি উঠানোর মধ্যে দুর্বলতা পরিলক্ষিত হচ্ছিল। আল্লাহ্ তাঁর এই দুর্বলতা ক্ষমা করুন। তারপর বালতিটি বিশাল আকার ধারণ করল। তখন উমার ইবনুল খাত্তাব তা ধরলেন। আমি এমন কোন শক্তিশালী পুরুষ দেখিনি যিনি উমারের ন্যায় বালতি উঠাতে পারে। উমার (রাঃ) পানি উঠিয়ে কূপের নিকস্থ সকল মানুষ ও তাদের জানোওয়ারগুলোকে পরিতৃপ্ত করে দিলেন।[1]