আল্লাহ্ তা’আলা বলেন:
الطَّلَاقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌ بِإِحْسَانٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّا آتَيْتُمُوهُنَّ شَيْئًا إِلَّا أَن يَخَافَا أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ
‘‘তালাক দিলে তা শুধুমাত্র দু’বারই দিতে হয়। এরপর ন্যায়সঙ্গতভাবে উক্ত মহিলাকে নিজের অধীনে ফিরিয়ে নিবে নতুবা সৎভাবে তাকে পরিত্যাগ করবে। তোমাদের কারোর জন্য হালাল হবে না তাদেরকে মোহর হিসেবে দেয়া অর্থের কিয়দংশ ফেরত নেয়া। তবে তারা উভয় যদি এ ব্যাপারে দৃঢ় আশঙ্কা করে যে, তারা বিবাহ্ সংক্রান্ত আল্লাহ্ তা’আলার বিধি-বিধানগুলো নিজেদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে পারবে না তা হলে তা হবে একটি ভিন্ন ব্যাপার। অতএব তোমরা যদি তাদের ব্যাপারে এমন ধারনা করো যে, তারা বিবাহ্ সংক্রান্ত আল্লাহ্ তা’আলার বিধি-বিধানগুলো নিজেদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে পারবে না তা হলে উক্ত মহিলা নিজকে তার স্বামীর অধীন থেকে মুক্ত করার জন্য তাকে কোন অর্থ দিলে তা দিতে ও গ্রহণ করতে কোন অসুবিধে নেই। এগুলো হচ্ছে আল্লাহ্ তা’আলার বিধান। সুতরাং তোমরা তা লঙ্ঘন করো না। যারা আল্লাহ্’র বিধি-বিধানের নির্ধারিত সীমাগুলো লঙ্ঘন করবে তারাই হচ্ছে সত্যিকারের যালিম’’। (বাক্বারাহ্ : ২২৯)