আল্লাহ্ তা’আলা বলেন:
وَلَا تَنكِحُوا الْمُشْرِكَاتِ حَتَّىٰ يُؤْمِنَّ ۚ وَلَأَمَةٌ مُّؤْمِنَةٌ خَيْرٌ مِّن مُّشْرِكَةٍ وَلَوْ أَعْجَبَتْكُمْ ۗ وَلَا تُنكِحُوا الْمُشْرِكِينَ حَتَّىٰ يُؤْمِنُوا ۚ وَلَعَبْدٌ مُّؤْمِنٌ خَيْرٌ مِّن مُّشْرِكٍ وَلَوْ أَعْجَبَكُمْ ۗ أُولَٰئِكَ يَدْعُونَ إِلَى النَّارِ ۖ وَاللَّهُ يَدْعُو إِلَى الْجَنَّةِ وَالْمَغْفِرَةِ بِإِذْنِهِ ۖ وَيُبَيِّنُ آيَاتِهِ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَذَكَّرُونَ
‘‘তোমরা মুশরিক মেয়েদেরকে বিবাহ্ করো না যতক্ষণ না তারা ঈমান গ্রহণ করে। একজন মু’মিন বান্দী একজন মুশরিক মহিলা থেকে অনেক উত্তম। যদিও সে অত্যন্ত আকর্ষণকারিণীই হোক না কেন। তেমনিভাবে তোমরা কোন মুশরিকের নিকট নিজেদের অধীনস্থ কোন মেয়েকে বিবাহ্ দিও না যতক্ষণ না তারা ঈমান গ্রহণ করে। একজন মু’মিন বান্দাহ্ একজন মুশরিক পুরুষ চাইতে অনেক উত্তম। যদিও সে অত্যন্ত আকর্ষণকারীই হোক না কেন। তারা লোকদেরকে জাহান্নামের দিকে ডাকে। আর আল্লাহ্ তা’আলা নিজ ইচ্ছায় সবাইকে জান্নাত ও মাগ্ফিরাতের দিকে ডাকছেন এবং তিনি সকল মানুষের জন্য নিজ আয়াত সমূহ সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন যেন তারা তা থেকে সহজভাবেই উপদেশ গ্রহণ করতে পারে’’। (বাক্বারাহ্ : ২২১)