আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আমর বিন্ ’আস্ব্ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) ও ’আমর বিন্ শু’আইব্ তাঁর পিতা থেকে এবং তাঁর পিতা তাঁর দাদা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন:
رَدَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَهَادَةَ الْـخَائِنِ وَالْـخَائِنَةِ وَذِي الْغِمْرِ عَلَى أَخِيهِ وَرَدَّ شَهَادَةَ الْقَانِعِ لِأَهْلِ الْبَيْتِ وَأَجَازَهَا لِغَيْرِهِمْ
‘‘রাসূল (সা.) কোন বিশ্বাসঘাতক পুরুষ ও মহিলা এবং কোন বিদ্বেষীর সাক্ষী তার প্রতিপক্ষের ব্যাপারে গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তেমনিভাবে কোন পরিবারের পক্ষে তাদের কোন কাজের লোক কিংবা অধীনস্থের সাক্ষী তিনি অগ্রাহ্য করেন। তবে তিনি তাদের সাক্ষী অন্যদের ব্যাপারে বৈধ করেছেন’’।[1]
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আমর বিন্ ’আস্ব্ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) ও ’আমর বিন্ শু’আইব্ তাঁর পিতা থেকে এবং তাঁর পিতা তাঁর দাদা (রাঃ) থেকে আরো বর্ণনা করেন: তাঁরা বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لَا تَجُوزُ شَهَادَةُ خَائِنٍ وَلَا خَائِنَةٍ وَلَا زَانٍ وَلَا زَانِيَةٍ وَلَا ذِيْ غِمْرٍ عَلَى أَخِيهِ
‘‘কোন বিশ্বাসঘাতক পুরুষ ও মহিলার সাক্ষী এবং কোন ব্যভিচারী ও ব্যভিচারিণীর সাক্ষী, তেমনিভাবে কোন বিদ্বেষীর সাক্ষী তার প্রতিপক্ষের ব্যাপারে গ্রহণযোগ্য নয়’’।[2]
>[2] (আবু দাউদ, হাদীস ৩৬০০)