আল্লাহ্ তা’আলা বলেন:
أُحِلَّ لَكُمْ لَيْلَةَ الصِّيَامِ الرَّفَثُ إِلَىٰ نِسَائِكُمْ ۚ هُنَّ لِبَاسٌ لَّكُمْ وَأَنتُمْ لِبَاسٌ لَّهُنَّ ۗ عَلِمَ اللَّهُ أَنَّكُمْ كُنتُمْ تَخْتَانُونَ أَنفُسَكُمْ فَتَابَ عَلَيْكُمْ وَعَفَا عَنكُمْ ۖ فَالْآنَ بَاشِرُوهُنَّ وَابْتَغُوا مَا كَتَبَ اللَّهُ لَكُمْ ۚ وَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّىٰ يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الْأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الْأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِ ۖ ثُمَّ أَتِمُّوا الصِّيَامَ إِلَى اللَّيْلِ ۚ وَلَا تُبَاشِرُوهُنَّ وَأَنتُمْ عَاكِفُونَ فِي الْمَسَاجِدِ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَقْرَبُوهَا ۗ كَذَٰلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ آيَاتِهِ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَّقُونَ
‘‘রোযার রাত্রিতে তোমাদের জন্য স্ত্রী সহবাস হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের জন্য পোশাক তুল্য এবং তোমরাও তাদের জন্য পোশাকের ন্যায়। আল্লাহ্ তা’আলা জানেন তোমাদের আত্মসাৎ সম্পর্কে। তাই তিনি তোমাদের তাওবা গ্রহণ করেছেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এখন তোমরা তোমাদের জন্য বরাদ্দকৃত সন্তানের আশায় (রোযার রাত্রিতে) তাদের সাথে সঙ্গম করতে পারো। ... তবে তোমরা মসজিদে ই’তিকাফ্ থাকাবস্থায় তাদের সাথে সঙ্গম করো না। এটি হচ্ছে আল্লাহ্ তা’আলার সীমানা। তাই তোমরা এর নিকটবর্তী হয়ো না। এভাবে আল্লাহ্ তা’আলা মানুষের জন্য তাঁর নিদর্শন সমূহ বর্ণনা করেন যাতে তারা সংযত তথা আল্লাহ্ভীরু হতে পারে’’। (বাক্বারাহ্ : ১৮৭)