আনাস্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:
نَهَى رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَفِيْ رِوَايَةٍ : زَجَرَ عَنِ الشُّرْبِ قَائِمًا ، قَالَ قَتَادَةُ : فَقُلْنَا : فَالْأَكْلُ ؟ فَقَالَ : ذَاكَ أَشَرُّ أَوْ أَخْبَثُ
‘‘রাসূল (সা.) দাঁড়িয়ে পানি পান করতে নিষেধ করেছেন। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, ধমক দিয়েছেন। হযরত ক্বাতাদাহ্ (রাহিমাহুল্লাহ্) বলেন: তা হলে দাঁড়িয়ে খানা খাওয়া কেমন ? তিনি বললেন: তা হচ্ছে আরো নিকৃষ্ট এবং আরো নোংরা কাজ’’।[1]
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী (সা.) একদা জনৈক ব্যক্তিকে দাঁড়িয়ে পানি পান করতে দেখে বললেন: তুমি পানিগুলো বমি করে ফেলে দাও। সে বললো: কেন ? তিনি বললেনঃ তুমি কি চাও তোমার সাথে কোন বিড়াল পানি পান করুক ?! সে বললো: না। তখন তিনি বললেন:
فَإِنَّهُ قَدْ شَرِبَ مَعَكَ مَنْ هُوَ شَرٌّ مِنْهُ ؛ الشَّيْطَانُ
‘‘আরে তোমার সাথে তো ইতিপূর্বে বিড়াল থেকেও আরো এক নিকৃষ্ট প্রাণী পান পান করেছে। আর সে হচ্ছে শয়তান’’।[2]
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لَوْ يَعْلَمُ الَّذِيْ يَشْرَبُ وَهُوَ قَائِمٌ مَا فِيْ بَطْنِهِ ؛ لاَسْتَقَاءَ
‘‘দাঁড়িয়ে পানি পানকারী যদি জানতো সে তার পেটে কি ঢুকিয়েছে তা হলে সে বমি করে তা ফেলে দিতো’’।[3]
>[2] (আহমাদ্, হাদীস ৭৯৯০ বাযযার, হাদীস ২৮৯৬)
[3] (আব্দুর রাযযাক, হাদীস ১৯৫৮৮, ১৯৫৮৯ আহমাদ্, হাদীস ৭৭৯৫, ৭৭৯৬)