আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تَحِلُّ الصَّدَقَةُ لِغَنِيٍّ ، وَلاَ لِذِيْ مِرَّةٍ سَوِيٍّ
‘‘কোন ধনী ও সুস্থ-সবল ব্যক্তির জন্য সাদাকা খাওয়া জায়িয নয়’’।[1]
তবে পাঁচ প্রকারের ধনীর জন্য সাদাকা খাওয়া জায়িয।
’আত্বা (রাহিমাহুল্লাহ্) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تَحِلُّ الصَّدَقَةُ لِغَنِيٍّ إِلاَّ لِخَمْسَةٍ: لِغَازٍ فِيْ سَبِيْلِ اللهِ ، أَوْ لِعَامِلٍ عَلَيْهَا ، أَوْ لِغَارِمٍ، أَوْ لِرَجُلٍ اشْتَرَاهَا بِمَالِهِ ، أَوْ لِرَجُلٍ كَانَ لَهُ جَارٌ مِسْكِيْنٌ فَتُصُدِّقَ عَلَى الْمِسْكِيْنِ فَأَهَدَاهَا الْمِسْكِيْنُ لِلْغَنِيِّ
‘‘শুধুমাত্র পাঁচ ধরনের ধনীর জন্যই সাদাকা খাওয়া জায়িয। আল্লাহ্’র পথে লড়াইকারী, সাদাকা উঠানোর কাজে নিযুক্ত সরকারী কর্মচারী, অন্যের জরিমানা বা দিয়াত বহনকারী, যে ধনী ব্যক্তি নিজ পয়সা দিয়েই সাদাকার বস্ত্ত কিনে নিয়েছে, যে ধনী ব্যক্তির প্রতিবেশী গরিব এবং তাকেই কেউ কোন কিছু সাদাকা দিলে সে যদি তা ধনী ব্যক্তিকে হাদিয়া হিসেবে দেয়’’।[2]
>[2] (আবু দাউদ, হাদীস ১৬৩৫)