জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
أَلاَ لاَ يَبِيْتَنَّ رَجُلٌ عِنْدَ امْرَأَةٍ ثَيِّبٍ ، إِلاَّ أَنْ يَكُوْنَ نَاكِحًا أَوْ ذَا مَحْرَمٍ
‘‘জেনে রাখো, কোন ব্যক্তি যেন অন্য কোন বিবাহিত মহিলার ঘরে রাত্রি যাপন না করে। তবে সে ব্যক্তি উক্ত মহিলার স্বামী বা মুহরিম (যার সাথে বিবাহ্ বসা হারাম) হলে তাতে কোন অসুবিধে নেই’’।[1]
আব্দুর রহমান বিন্ ’আমর বিন্ ’আস্ব (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেনঃ একদা বানী হাশিম গোত্রের কিছু লোক আসমা বিনতে উমাইস্ (রাযিয়াল্লাহু আনহা) এর ঘরে ঢুকলো। ইতিমধ্যে আবু বকর (রা.) ও তাঁর ঘরে ঢুকলেন। আর আসমা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) ছিলেন তখন আবু বকর (রা.) এর স্ত্রী। আবু বকর (রা.) তাদেরকে ঘরে দেখে অসন্তুষ্ট হলেন। অতঃপর তিনি রাসূল (সা.) কে ব্যাপারটি জানিয়ে বললেন: আমি তো খারাপ কিছুই দেখিনি। যা দেখেছি ভালোই দেখেছি। তখন রাসূল (সা.) বললেন: আল্লাহ্ তা’আলা আসমাকে পবিত্রই রেখেছেন। এরপর রাসূল (সা.) মিম্বারে দাঁড়িয়ে বললেন:
لاَ يَدْخُلَنَّ رَجُلٌ بَعْدَ يَوْمِيْ هَذَا عَلَى مُغِيْبَةٍ إِلاَّ وَمَعَهُ رَجُلٌ أَوِ اثْنَانِ
‘‘আজকের পরে কোন ব্যক্তি যেন স্বামী অনুপস্থিত কোন মহিলার ঘরে প্রবেশ না করে। তবে তার সাথে আরো এক জন পুরুষ অথবা দু’ জন পুরুষ থাকলে কোন অসুবিধে নেই’’।[2]
>[2] (মুসলিম, হাদীস ২১৭৩)