উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু রমযানে এক নেশাগ্রস্ত ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে বললেন, আমাদের বাচ্চারা পর্যন্ত সাওম পালন করছে। তোমার সর্বনাশ হোক! অতঃপর উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তাকে প্রহর করলেন।
রুবায়্যি‘ বিনতে মু‘আব্বিয রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
«أَرْسَلَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ غَدَاةَ عَاشُورَاءَ إِلَى قُرَى الأَنْصَارِ: مَنْ أَصْبَحَ مُفْطِرًا، فَلْيُتِمَّ بَقِيَّةَ يَوْمِهِ وَمَنْ أَصْبَحَ صَائِمًا، فَليَصُمْ»، قَالَتْ: فَكُنَّا نَصُومُهُ بَعْدُ، وَنُصَوِّمُ صِبْيَانَنَا، وَنَجْعَلُ لَهُمُ اللُّعْبَةَ مِنَ العِهْنِ، فَإِذَا بَكَى أَحَدُهُمْ عَلَى الطَّعَامِ أَعْطَيْنَاهُ ذَاكَ حَتَّى يَكُونَ عِنْدَ الإِفْطَارِ»
“আশুরার সকালে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আনসারদের সকল পল্লীতে এ নির্দেশ দিলেন, যে ব্যক্তি সাওম পালন করে নি সে যেন দিনের বাকী অংশ না খেয়ে থাকে আর যার সাওম অবস্থায় সকাল হয়েছে, সে যেন সাওম পূর্ণ করে। তিনি (রুবায়্যি‘) বলেন, পরবর্তীতে আমরা ঐ দিন সাওম রাখতাম এবং আমাদের শিশুদের সাওম রাখাতাম। আমরা তাদের জন্য পশমের খেলনা তৈরি করে দিতাম। তাদের কেউ খাবারের জন্য কাঁদলে তাকে ঐ খেলনা দিয়ে ইফতার পর্যন্ত ভুলিয়ে রাখতাম”।[1]
>