আযান দেওয়া অবস্থায় কারো হাতে খাবারের পাত্র থাকলে কী করবে?
আবুহুরায়রারাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন, রাসূলূল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
«إِذَا سَمِعَ أَحَدُكُمُ النِّدَاءَ وَالْإِنَاءُ عَلَى يَدِهِ، فَلَا يَضَعْهُ حَتَّى يَقْضِيَ حَاجَتَهُ مِنْهُ»
“তোমাদেরকেউযখনফজরেরআযান শ্রবণ করে আরএ সময়তার হাতে খাদ্যেরপাত্রথাকে,সেযেনআযানেরকারণেখাদ্যগ্রহণবন্ধনাকরে যতক্ষণনাসেতদ্বারাস্বীয় প্রয়োজনপূর্ণনা করে”।[1]
[1] আবু দাউদ, হাদীস নং ২৩৫০, আলবানী রহ. বলেছেন, হাদীসটি হাসান সহীহ। মুসতাদরাক হাকিম, হাদীস নং ৭২৯। তিনি বলেছেন, এটি মুসলিমের শর্তে সহীহ, ইমাম যাহাবী রহ. তাঁর সাথে ঐক্যমত পোষন করেছেন, (৭২৯)।
এ হাদীসের অর্থ হলো, যখন কেউ শরী‘য়ত নির্দেশিত আযান শ্রবন করে আর তখন খাদ্য ও পানীয় গ্রহণ করছে তাহলে তার মুখের ভিতরের খাবার ও পানীয় শেষ করবে। তবে বর্তমানে কিছু সাধারণ মানুষ প্রথম আযান শুনে ইমসাক তথা খাবার থেকে বিরত থাকে। প্রথম আযান শুনে তারা খাদ্য গ্রহণ থেকে নিজেদেরকে বঞ্চিত করে, অথচ এতে বিলম্বে সাহরী খাওয়ার সুন্নত থেকে তারা বঞ্চিত হয়, কেননা প্রথন আযান হলো মানুষকে সাহরীর সময় শেষ হওয়া সম্পর্কে সতর্ক করা। তাছাড়াও দ্বিতীয় আযান শুরু হলেও কারো মুখে খাবার বা পানীয় থাকলে তা ফেলে না দিয়ে পূর্ণ করবে, তাহলে প্রথম আযান শুনে যারা খাবার থেকে বিরত থাকে তারা কতটুকু সঠিক কাজ করে?
এ হাদীসের অর্থ হলো, যখন কেউ শরী‘য়ত নির্দেশিত আযান শ্রবন করে আর তখন খাদ্য ও পানীয় গ্রহণ করছে তাহলে তার মুখের ভিতরের খাবার ও পানীয় শেষ করবে। তবে বর্তমানে কিছু সাধারণ মানুষ প্রথম আযান শুনে ইমসাক তথা খাবার থেকে বিরত থাকে। প্রথম আযান শুনে তারা খাদ্য গ্রহণ থেকে নিজেদেরকে বঞ্চিত করে, অথচ এতে বিলম্বে সাহরী খাওয়ার সুন্নত থেকে তারা বঞ্চিত হয়, কেননা প্রথন আযান হলো মানুষকে সাহরীর সময় শেষ হওয়া সম্পর্কে সতর্ক করা। তাছাড়াও দ্বিতীয় আযান শুরু হলেও কারো মুখে খাবার বা পানীয় থাকলে তা ফেলে না দিয়ে পূর্ণ করবে, তাহলে প্রথম আযান শুনে যারা খাবার থেকে বিরত থাকে তারা কতটুকু সঠিক কাজ করে?