হজে প্রদত্ত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ফাতাওয়া
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রদত্ত ফাতাওয়াসমূহ ইসলামহাউজ.কম ১ টি
ফাতওয়া: ৫০
মিনার দিনগুলোতে হাজীদের পানি পান করানোর উদ্দেশ্যে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু যখন মক্কায় থাকার অনুমতি প্রার্থনা করেন, তিনি তাকে অনুমতি দেন।[1]
[1] ইবন বায রহ.-কে জিজ্ঞাসা করা হয়, কেউ যদি আরাফা থেকে মিনায় পৌঁছে প্রথম জামরায় কঙ্কর মেরে তাওয়াফ ও সাঈ করে, এবং আসর পর্যন্ত মক্কায় অবস্থান শেষে মিনায় গিয়ে হাদি জবেহ করে, মক্কায় অবস্থান করার কারণে তার উপর কিছু ওয়াজিব হবে কি? তিনি বলেন, না, কোনো সমস্যা নেই। যদি কেউ ঈদের দিন অথবা তাশরীকের দিনের বেলা মক্কায় বা নিজ বাড়ীতে বা নিজ সাথীদের নিকট অবস্থান করে কোনো সমস্যা নেই, উত্তম হচ্ছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীদের আদর্শ মেনে মিনায় অবস্থান করা, যদি মিনায় থাকা সম্ভব না হয় বা কষ্টকর হয়, দিনে মক্কায় অবস্থান করে রাতে মিনায় চলে যাওয়া ও সেখানে রাত যাপন করা দোষের নয়”। মাজমু‘উল ফতোয়া: (১৭/৩৬৫)
এরূপ এক প্রশ্নের উত্তরে ইবন উসাইমীন রাহিমাহুল্লাহ বলেন: “তাশরীকের দিনগুলোয় মক্কা বা তার পার্শ্ববর্তী এলাকা-জেদ্দায় যাওয়া সমস্যা নয়, তবে উত্তম হচ্ছে দিন-রাত মিনায় অবস্থান করা, যেরূপ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অবস্থান করেছেন”। ফতোয়া শাইখ ইবন উসাইমীন: (২৩/২৪১,২৪৩) অপর এক ফতোয়ায় তিনি বলেন: “আলিমগণ বলেন, রাতের অধিকাংশ সময় মিনায় অবস্থান করা ওয়াজিব”। ফতোয়া শায়খ ইবনে উসাইমীন: (২৩/২৪৪) অনুবাদক।
এরূপ এক প্রশ্নের উত্তরে ইবন উসাইমীন রাহিমাহুল্লাহ বলেন: “তাশরীকের দিনগুলোয় মক্কা বা তার পার্শ্ববর্তী এলাকা-জেদ্দায় যাওয়া সমস্যা নয়, তবে উত্তম হচ্ছে দিন-রাত মিনায় অবস্থান করা, যেরূপ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অবস্থান করেছেন”। ফতোয়া শাইখ ইবন উসাইমীন: (২৩/২৪১,২৪৩) অপর এক ফতোয়ায় তিনি বলেন: “আলিমগণ বলেন, রাতের অধিকাংশ সময় মিনায় অবস্থান করা ওয়াজিব”। ফতোয়া শায়খ ইবনে উসাইমীন: (২৩/২৪৪) অনুবাদক।