রহিম যদি করিমকে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য মনে করে অথচ করিম তার বিপরীত হয়, তাহলে রহিমকে সতর্ক করা কি জরুরি? নাকি তা গীবতের পর্যায়ভুক্ত হবে?

উদ্দেশ্য যদি রহিমের হিতাকাংক্ষা হয়, তাহলে তা গীবতের পর্যায়ভুক্ত নয়। যেহেতু তামীর দারী (রঃ) বলেন, “ দ্বীন হল কল্যাণ কামনা করার নাম।” আমরা বললাম, ‘ কার জন্য ?’ তিনি বললেন, “ আল্লাহর জন্য, তার কিতাবের জন্য, তার রাসুলের জন্য, মুসলিমদের শাসকদের জন্য এবং মুসলিম জনসাধারণের জন্য।” (মুসলিম)

জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ (রঃ) কর্তৃক বর্ণিত, আমি রাসুলুল্লাহ (সঃ)এর নিকট নামাজ কায়েম করা, যাকাত দেওয়া ও সকল মুসলমানদের জন্য হিত কামনা করার উপর বায়আত করেছি। (বুখারি ও মুসলিম)