সুরাঃ আস-সাফফাত, আয়াতঃ ২২
(১) আল্লামা শানকীতী বলেন, যালেম বলে এখানে কাফেরদেরকে বোঝানো হয়েছে। কারণ, পরবর্তী অংশ “আর যাদের ইবাদাত করত তারা আল্লাহর পরিবর্তে” থেকে এটাই সুস্পষ্ট। কুরআনের বিভিন্ন স্থানে যুলুম বলে শির্ক উদ্দেশ্য নেয়া হয়েছে। [আদওয়াউল বায়ান]
(২) ইবনে আব্বাস বলেন, এখানে أزواج বলে অনুরূপ ও সমমতের লোক বোঝানো হয়েছে। কাতাদাহ বলেন, এর দ্বারা তাদের মত অন্যান্য কাফের বোঝানো হয়েছে। [তাবারী]
গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন), হাদিস নম্বরঃ ৪০৪৩
৪০৪৩। ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ... জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তিকে এবং যার উত্তরসূরিদেরকে কিছু দান করা হলো, তবে তাকে যা দান করেছে, তা তারই হয়ে যাবে। এরপরে যে দান করেছে তা তার কাছে ফিরে আসবে না। কেননা, সে এমনভাবে দান করেছে, যার মধ্যে মীরাস (এর অধিকার) প্রবর্তিত হয়েছে।
১৮ই জমাদিউল-আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরী
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (হেমন্তকাল)
২১শে নভেম্বর , ২০২৪ ইং
সাহরীর শেষ সময় - ভোর ৪:৫৯ ইফতার [সূর্যাস্ত] - সন্ধ্যা ৫:১২ |
|
ফজর | ভোর ৪:৫৯ |
যোহর | দুপুর ১১:৪৭ |
আছর | বিকাল ২:৫১ |
মাগরিব | সন্ধ্যা ৫:১২ |
এশা | রাত ৬:৩১ |
সূর্যোদয় | ভোর ৬:১৬ |
বাংলা হাদিসের সমস্ত কন্টেন্ট যারা দাওয়াতি কাজ করে থাকেন (ফেসবুক, ইউটিউব, ব্লগ, আর্টিকেল ইত্যাদি) বা সর্ব সাধারন তাদের সকলের জন্য কপি পেস্ট (সোর্স সহ বা ছাড়া, [যদিও আমরা আশা করি যে আপনারা আমাদের সোর্স উল্লেখ করবেন কেননা তাতে অন্যরাও জানতে পারবে এবং দাওয়াতি কাজে উৎসাহী হবে]) উন্মুক্ত এবং এতে কোন ধরনের বাঁধা নেই।
কোন ব্যাক্তি, প্রতিষ্ঠান বা গ্রুপ আমাদের কন্টেন্ট ব্যবহার করে আলাদাভাবে (পুরোপুরি বা আংশিক) পরিবর্তন/পরিবর্ধন করে নিজ নামে ব্লগ, ওয়েবসাইট, মোবাইল এপ, কম্পিউটার সফটওয়্যার বা বই প্রিন্ট ইত্যাদি তৈরি করতে পারবেন না। ভবিষ্যতে এপিআই সার্ভারের মাধ্যমে সকলের জন্য ডাটা শেয়ার করার পরিকল্পনা আছে ইন-শা-আল্লাহ।
আমরা ইতিমধ্যে লক্ষ্য করেছি অনেকেই আমাদের কন্টেন্ট ব্যবহার করে হুবহু বা অংশিক পরিবর্তন করে বিভিন্ন মোবাইল এপ/ওয়েব/কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরি করেছেন এবং সেগুলির অধিকাংশে বিভিন্ন ধরনের হারাম এডও সংযুক্ত করা হয়েছে অর্থ আয়ের জন্য যা সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ।